পৃষ্ঠাসমূহ

নিউটন এর জীবনে কিছু মজার ঘটনা

নিউটন এর জীবনে ঘটে জাওয়া সকল মজার ঘটনা , নিউটন কে লেখা সকল মজার ঘটনা পাবেন এখানে নিউটন কে জানতে আগ্রহী হয়ে থাকলে এই বিভাগ এর পোস্ট সমুও মিস করবেন না আশা করি

বিলিভ ইট অর নট

বিলিভ ইট অর নট কথা সত্য । মজার মজার সব কিছু জানতে নিয়মিত এই বিভাগ পোস্ট গুলো দেখুন । আশা করি ভাল লাগবে ।

গনিতের মজা

গনিতের মজা নিতে চাইলে এই বিভাগ এর পোস্ট গুলো মিস করবেন না । বন্ধুদের সাথে গনিত নিয়ে মজা করতে চাইলে এই বিভাগ টি নিয়মিত দেখুন । অনেক অজানা কিছু শিখতে পারবেন আশা করি।.

একটু হাসুন

হাসতে কে না ভালবাসে। হাসলে মন প্রান ভাল থাকে । তাই আপনি যাতে মন প্রাণ খুলে হাসতে পারেন সেই জন্য আমার ব্লগ এর এই বিভাগ টি । আপনার জিবনকে গতিময় করে তুল্বে যদি আপনি হাসতে পারেন ।

ভালবাসি তমাই বাংলাদেশ

বাংলাদেশ এর গৌরবময় তত্ত্ব গুলো জানতে এই বিভাগ টি দেখুন । বাংলাদেশ সম্পর্কে অনেক অজানা বিষয় জানতে পারবেন । বাংলাদেশ আমার অহংকার । .

WordLinx - Get 
Paid To Click

শনিবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০১২

সফলতার গোপন কিছু সূত্র - ১ (Secret Success laws no1)




 এই পৃথিবীর প্রতিটি মানুষ সফল এবং সুখী হতে চায়। কিন্তু সে জানে না সফল এবং সুখী হওয়া যায় কিভাবে..................
সফল এবং সুখী হওয়ার মূল কিছু উপাদান রয়েছে। এই লেখাতে আমি সেই উপাদান গুলো সংক্ষেপে আলোচনা করার চেষ্টা করবো।
 সফলতা এবং সুখের মধ্যে একটা নিবিড় সম্পর্ক রয়েছে। অনেকে বলেন, “যারা সফল তারা সুখী”। কিন্তু Albart Schweitzer এর মতে, “সফলতা সুখের চাবিকাঠি নয় বরং সুখ হোল সফলতার চাবিকাঠি। আপনার কাজকে যদি আপনি মনে প্রানে ভালবাসতে পারেন অর্থাৎ যদি আপনি নিজের কাজ নিয়ে সুখী হন তবে আপনি অবশ্যই সফল হবেন।“

সফলতা কে এভাবে ব্যাখ্যা করা যায়, যেমন একজন রিকশাওালার কাছে সি.এন.জি এর মালিক হওয়াই অনেক বড় সফলতা, আবার একজন ছাত্রের কাছে পরিক্ষায় ভালো ফলাফল করাই অনেক বড় সফলতা, এবং একজন চাকরিজীবী এর কাছে প্রমোশন। এমনি করে সবার কাছে সফলতার সংজ্ঞা বা পরিমাপ এক নয়। তাই এভাবেও বলা যায়



এই ট্রেনের যাত্রীরা প্রচণ্ড ঝুঁকি নিয়েও রওয়ানা হয়ে হয়েছে গন্তব্য পানে। তারা জানে এ ঝুকির মধ্যে সাড়া জীবন থাকতে হবে না। গন্তব্য চলে এলেই আছে সুখ।
“It’s a journey not a Destination”
এই জীবনে চলার পুরো পথটি ই শেখার জন্য উন্মুক্ত এবং আমরা প্রতিনিয়তই শিখি। নতুন নতুন কর্ম পরিকল্পনা, প্রয়োগ ধরন, চিন্তা, আইডিয়া আমরা সবসময় ব্যবহার করি। কিন্তু এই উপাদান গুলো সকল সময়, সকল পরিবেশে আপনাকে কার্যসিদ্ধি করতে সহায়তা করবে।

বিশ্বাস (Believe):
বিশ্বাস হচ্ছে সফলতার সবচেয়ে বড় এবং প্রয়োজনীয় উপাদান। সফল হওয়ার জন্য প্রথমেই আপনাকে বিশ্বাস করতে হবে যে আপনি সফল হবেন।

এ বিশ্বাস মুলত তিনটি বিষয়ের উপর আনতে হয়ঃ
১. নিজের উপর বিশ্বাস।
২. কাজের ক্ষেত্রের উপর বিশ্বাস।
৩. কাজের ধরনের উপর বিশ্বাস।

অর্থাৎ যে কোন কাজে সফলতা পাবার জন্য আপনি প্রথমেই ভাবুন যে এই কাজটি আমার জন্য, আমি অবশ্যই সফল হব, এবং আমার দ্বারাই সম্ভব। এর পর বিশ্বাস আনুন যে, এই কাজের যে ধরন, তাতে অনেকে সফল হয়েছে।

বিশ্বাস এর তিনটি স্তর বা Level আছে।
১. এলমূল এয়াকিন বা জেনে বিশ্বাস
২. আইনুল এয়াকিন বা দেখে বিশ্বাস
৩. হাক্কুল এয়াকিন বা ভুক্তভোগী হয়ে বিশ্বাস করা।

তৃতীয় স্তরের বিশ্বাস হচ্ছে সবচেয়ে গভীর এবং দৃঢ়।
অনেকে বলেন বিশ্বাস হচ্ছে আমাদের যেকোন কাজের মূল পাওয়ার সাপ্লাই। বিশ্বাসই আমাদেরকে কোন কাজে সফল বা ব্যর্থ করে। তীব্র আকাঙ্ক্ষা এবং প্রাপ্তির অপেক্ষা এই দুয়ের মাঝে যে অনুভূতি আমাদের ধরে রাখে সেটাই বিশ্বাস। আপনি কি অর্জন করবেন বা কতটুকু অর্জন করবেন তার একটা সীমারেখা তৈরি করে এই বিশ্বাস। এটা অনেকটা এমন বক্তব্য এর মত, যেটা আপনি নিজেকে বলেন এবং সত্য বলে মনে করেন এবং সেটাই আপনার দৈনন্দিন জীবনকে পরিচালনা করে। যা কিছু আপনি সত্যিকার অর্থে বিশ্বাস করবেন তা আপনি অর্জন করতে পারবেন। হাদিসে আছে যে "প্রতিটি কাজ নিয়তের উপর নির্ভরশীল।" মানুষ নিয়ত বা ইচ্ছা তখনই দৃঢ় ভাবে করে, যখন সে সেটা বিশ্বাস করে। অর্থাৎ আপনি সফল হবেন এই দৃঢ় বিশ্বাস নিজের মধ্যে স্থাপন করাই সফলতার প্রথম সূত্র।

একটি প্রচলিত কথাও আছে যে "বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহুদুর।"

তাই আসুন, সফলতার মঞ্চে উঠার জন্য আমরা প্রথমেই বিশ্বাস করি জে আমরা সফল হব। হাল ছাড়া যাবে না কখনই। ঠিক এই ছবিটির মত করে.......


চেষ্টা করে যেতে হবে শেষ রক্তবিন্দু পর্যন্ত।
সবাই সফল হন নিজ নিজ কাজে। এই প্রত্যাশায়...
ধন্যবাদ সবাইকে।



ehasan48 লেখক আলইমরান

শুক্রবার, ১৩ জানুয়ারী, ২০১২

ফেসবুক হোক্স, স্প্যাম, স্ক্যাম। সাবধান হোন (beawre about hoax,spa.scam)




Facebook এ সবার অজান্তে সারাক্ষণই ছড়াচ্ছে প্রচুর Hoax, Spam, Scam. কিছুদিন আগে ছড়ানো বিব্রতকর ভিডিওবেশী স্প্যামগুলোর কথা নিশ্চয়ই মনে আছে সবার। এছাড়াও আরেকটা আছে Earn4Share, যেখানে বলা হচ্ছে সেই লিঙ্কটি শেয়ার করলে আপনি 1$ করে পাবেন।অথবা কোন এই লিঙ্কগুলো ছিল একেকটা Spam.. আবার সাম্প্রতিককালে একটা বাচ্চার ছবি দেওয়া একটি ছবি যেখানে বলা হচ্ছে "this child’s got a cancer. facebook is ready to pay 3 cent for every share"। অথবা, Hello শব্দের উৎপত্তি হিসেবে বলা হচ্ছে আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেলের গার্লফ্রেন্ডের নাম মারগারেট হ্যালো থেকে উৎপত্তি হয়েছে এই শব্দটির। অথবা কোন একটি ইভেন্টে অ্যাটেন্ড করলে আপনি একটি ফেসবুক টি শার্ট/আইফোন/আইপ্যাড পাবেন। এগুলো Hoax।Social Networking Site এর Scam গুলো বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কোন না কোন লিঙ্ক, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই তারা কোন না কোন অ্যাপ্লিকেশন হিসেবে আপনার প্রোফাইলে কিছু পোস্ট করার অধিকার নিয়ে নেয় এবং পরে হ্যাকও করতে পারে।“Too see who deleted you, click – [link]”, অথবা বলা হচ্ছে ফেসবুক কোন এক তারিখ থেকে paid service হয়ে যাবে, যেন তা না হয় তাই কোন একটি লিঙ্কে ক্লিক করতে। এই ধরনের লিঙ্কগুলো Scam. পার্থক্য হচ্ছে Spam এবং Spam আপনি একবার ক্লিক করলে নিজে থেকেই ছড়িয়ে যাবে। আর Hoax আপনি স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে ছড়াবেন।বিস্তারিত আলোচনায় আসছি।
Hoax হচ্ছে - কোন একটি গুজব বা মিথ্যে ব্যাপারকে অনেক বাড়িয়ে সত্য হিসেবে উপস্থাপন করা। অনেক ক্ষেত্রে কোন গুজব, আঞ্চলিক সংস্কার, এমনকি এপ্রিল ফুল হিসেবে করা কোন রসিকতাও পরবর্তীতে Hoax হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়ে যাচ্ছে বুঝতে না পারার কারণে।
প্রথমে ক্যান্সারে আক্রান্ত শিশুর সাহায্য চেয়ে ছড়ানো স্ক্যামটার কথা বলি যেহেতু এটা এখন trending, যদিও এই ধরনের আরও লিঙ্ক আছে কিন্তু সবগুলো নিয়ে বলাটা কষ্টসাধ্য ব্যাপার। বলা হচ্ছে আপনি যদি পোস্টটা শেয়ার করেন তাহলে ফেসবুক শিশুটির সাহায্যের জন্য ৩ সেন্ট করে প্রদান করবে। যারা শেয়ার করছেন তারা কোন জটিল চিন্তার মধ্যে না গিয়ে আন্তরিকভাবেই শিশুটিকে সাহায্য করার জন্য পোস্টটিকে শেয়ার করছেন।কিন্তু একবারও কি ভেবে দেখেছেন, ফেসবুক টাকাটা কোত্থেকে আয় করবে, বা কিভাবে শিশুটির সাহায্যার্থে দেবে ?
Facebook বিশ্বব্যাপী বিস্তৃত একটি সামাজিক নেটওয়ার্ক যা এর গ্রাহকদের কাছ থেকে কোন টাকা নেয় না। তাহলে চলে কিভাবে ? ফেসবুকের প্রধান আয় তাদের বিজ্ঞাপন। পিসি থেকে যারা ফেসবুক ব্যবহার করেন তারা সবসময়ই ফেসবুকের ডান কলামে বিজ্ঞাপন দেখে থাকবেন।এই বিজ্ঞাপনগুলোতে আপনার প্রতি ক্লিকের জন্য বিজ্ঞাপনদাতারা ফেসবুককে পে করেন।এছাড়াও ফেসবুকে বিভিন্ন ভার্চুয়াল Gifts & Goods Shop আছে যেগুলোতে কাউকে ভার্চুয়াল গিফট পাঠাতে হলে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে তা কিনতে হয়,অথবা বিভিন্ন গেমস খেলতে Facebook Credit ব্যবহার করে কিনতে হয়।এসব থেকেই ফেসবুক আয় করে এবং এই আয়েই ফেসবুক চলে। আপনার স্ট্যাটাস, কমেন্ট, শেয়ার থেকে কোন আয় ফেসবুক করে না। তাহলে আপনার প্রতি শেয়ারে ফেসবুক কিভাবে শিশুটির জন্য ৩ সেন্ট করে দেবে ? যদি ধরেও নিই যে মানবিকতার খাতিরেই ফেসবুক টাকাটা দেবে, তাহলেও সেটা ছবি শেয়ার দিয়ে সম্ভব নয়। এসব ক্ষেত্রে যেটা করা যেত সেটা হচ্ছে কোন Bank Account দেওয়া যেত, অথবা অভিভাবকের সাথে যোগাযোগের পন্থা দেওয়া যেত।পুরো জিনিসটা কি আপনার কাছে একবারও Absurd মনে হয়নি ?
তাও হয়ত ছবিটা দেখে আপনি শিশুটির জন্য সহানুভূতি কামনা করতে পারেন। এখানেও সমস্যা, কারণ এটা Hoax. এখানে সত্যের মুখোশে মিথ্যা আপনার মাথায় গেঁথে দেওয়া হচ্ছে।Hoax Slayer নামে একটি ওয়েবসাইট, যাদের দ্বায়িত্ব বিভিন্ন Hoax পর্যবেক্ষণ করে এদের সম্পর্কে মানুষকে সতর্ক করা,তারা নিশ্চিত করেছে যে এই ছবিটা ২০০৭ সালের আগেও ওয়েবসাইটে ছড়িয়েছে Hoax হিসেবেই।ছবির উৎস জানা যায়নি।আর রোগটি আদৌ ক্যান্সার নয়।বিশেষজ্ঞরা ছবির রোগটির সাথে মিল পেয়েছেন Hemangioma নামের একটি রোগের, যা দেখে ভয়ঙ্কর কিছু মনে হলেও সাধারণভাবে প্রাণঘাতী নয়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কোন চিকিৎসা ছাড়াই এটি মিলিয়ে যায়।তারচেয়েও বাজে একটা ব্যাপার হচ্ছে ছবিটা শিশুটির পরিচিত কাউকে না জানিয়েই ব্যবহার করা হচ্ছে বলে অভিযোগ আছে।অনুমতি ছাড়া কোন কিছুই শেয়ার করা শোভন নয়।আপনার এখানে যেটা করার আছে সেটা হল – কেউ যখন ছবিটি শেয়ার করবে তখন তাকে সবকিছু বুঝিয়ে বলুন। এই পোস্টের লিঙ্কও দিয়ে দিতে পারেন। এটা শেয়ার করলে একটা Hoax ছড়িয়ে নেটওয়ার্কে ট্রাফিকে চাপ সৃষ্টি করা ছাড়া আর কোন উপকার হয় না।
আরেকটি Hoax নিয়ে ফ্যান পেজগুলো অনেকদিন পর্যন্ত আস্ফালন করেছে, Emotional হয়ে মানুষকে ভালোবাসার মূল্য বোঝাতে চেয়েছে। অনেকেই নিশ্চয়ই এই স্ট্যাটাসটা দেখেছেন –
"আমরা ফোন রিসিভ করার সাথে সাথে বলি HELLO…কিন্তু জানেন কি এই HELLO এর প্রচলন কিভাবে হয়েছিলো? HELLO যে একটা মেয়ের নাম এটাও কি জানা আছে আপনার??? কি অবাক হলেন??? ভাবছেন কে ওই মেয়েটা?? মেয়েটা হচ্ছে মার্গারেট HELLO ... টেলিফোন এর আবিষ্কারক গ্রাহামবেল এর গার্লফ্রেন্ড!!! আপনি ফোন আবিষ্কারক এর নাম না জেনেও প্রতিদিন ব্যাবহার করছেন ফোন, আর নাম নিচ্ছেন আবিষ্কারক এর গার্লফ্রেন্ডের! ! এটাই হচ্ছে ভালোবাসা!! মানুষ হারিয়ে যায়...কিন্তু তাঁর ভালোবাসা টিকে থাকে যুগের পর যুগ!"
এমন একটা স্ট্যাটাস দেখে আবেগাপ্লুত হয়ে হয়তো আপনি শেয়ার করলেন এবং এটাকে সত্য হিসেবে মেনে নিলেন, অন্যের কাছেও প্রতিষ্ঠা করলেন। কিন্তু এটাও একটা Hoax, আপনি কি একবারও ভেবে দেখেছেন যে ব্যাপারটা এমন হতে পারে না, এতে ঘাপলা আছে ? আসুন দেখি Wikipedia কি বলে।
"Hello, with that spelling, was used in publications as early as 1833. These include an 1833 American book called The Sketches and Eccentricities of Col. David Crockett, of West Tennessee,[1] which was reprinted that same year in The London Literary Gazette."
[ টেলিফোন যদি ১৮৭৩ সালের মার্চে উদ্ভাবন হয় তাহলে বেলের গার্লফ্রেন্ড কিভাবে শব্দটির উৎস হলেন? Hello তো ১৮৩৩-এ প্রথম ব্যবহৃত হয়েছে।]
আরও দেখুন
"The use of hello as a telephone greeting has been credited to Thomas Edison; according to one source, he expressed his surprise with a misheard Hullo.[6] Alexander Graham Bell initially used Ahoy (as used on ships) as a telephone greeting."
[চাইলে আপনি উইকিপিডিয়াতে গিয়ে দেখে আসতে পারেন http://en.wikipedia.org/wiki/Hello]
আসুন বেলের বিবাহিত জীবনটা একটু দেখি।
"On July 11, 1877, a few days after the Bell Telephone Company was established, Bell married Mabel Hubbard (1857–1923) at the Hubbard estate in Cambridge, Massachusetts."
[ http://en.wikipedia.org/wiki/Alexander_Graham_Bell#Family_life ]
Margaret Hello Graham Bell নামে কারো অস্তিত্ব নির্ভরযোগ্য কোন সূত্র স্বীকার করে না।টেলিফোনের উদ্ভাবকের সাথে কারো সম্পর্ক থাকলে তার উল্লেখ কোথাও থাকবে না এটা কি বিশ্বাসযোগ্য ? Hoax কিভাবে Brain Wash করে দেয় বুঝতে পেরেছেন এবার ?
এবার স্প্যাম এবং স্ক্যাম নিয়ে একটু বলি। কিছুদিন আগে সব ফেসবুক ব্যবহারকারী একটি বিব্রতকর ভিডিও লিঙ্কের সম্মুখীন হয়েছিলেন।যেটাতে একজন ইটালিয়ান মহিলা সেলিব্রেটির একটি sensitive মুহূর্তের ছবি দেওয়া।অনেকে লিঙ্কটি দেখার উদ্দেশ্যে ইচ্ছাকৃতভাবেই ক্লিক করে পরে বেইজ্জতি হয়েছেন। আর তাদের কারণে যারা নিরীহ তারাও ক্লিক করে ফেঁসেছেন।আরেক দল ছিলেন যারা অবাক হয়ে দেখেছেন কোন ক্লিক ছাড়াই ওই ভিডিও তাদের প্রোফাইল থেকে অন্যদের ওয়াল/টাইমলাইনে পোস্ট হয়ে যাচ্ছে।ব্যাপারটি তা নয়।যাদের ক্ষেত্রে ক্লিক ছাড়াও ছড়াচ্ছে, তারা পূর্ববর্তী একটা ভিডিও লিঙ্কে ক্লিক করেছিলেন।যেটা ২০১১’র প্রথম দিকে ছড়িয়েছিল, title ছিল অনেকটা এরকম – the girl commited suicide…bla bla। ওটাতে তখন যারা ক্লিক করেছিলেন তাদের ক্ষেত্রে নতুন ভিডিওটিতে ক্লিক করার প্রয়োজন পড়ে নি।এই স্প্যামটি গত একটা মাস সবার জন্য একটা যন্ত্রণা হয়ে থেকেছে।
Earn4Share. বলা হয়েছে লিঙ্কটিতে ক্লিক করে শেয়ার করলে প্রতি শেয়ারে আপনি 1$ পাবেন।ডলার আয় করা এত সহজ নয়।ক্লিক করলেই ফেসবুকে যে বন্ধুদের সাথে আপনার interaction বেশি তাদের ওয়ালে লিঙ্কটি পোস্ট হয়ে গেছে।স্প্যাম লিঙ্কগুলো দেখে মনে হয় সাধারণ ওয়াল পোস্ট বা ভিডিও লিঙ্ক। কিন্তু ক্লিক করার সাথে সাথেই ছড়িয়ে যায় না; কারণ এগুলো আসলে অ্যাপ্লিকেশন লিঙ্ক।অ্যাপ্লিকেশন নিজে থেকে আপনার প্রোফাইলে যুক্ত হতে পারে না। আপনার সামনে একটি পেজ আসে যেখানে Permission চাওয়া হয়।যেখানে স্পষ্টভাবেই বলা থাকে যে অ্যাপ্লিকেশনটি আপনার প্রোফাইলে যখন তখন ঢুকতে পারবে এবং ওয়াল পোস্ট বা স্ট্যাটাস দিতে পারবে।উপস্থিত বুদ্ধি খাটিয়ে সহজেই কিন্তু বোঝা সম্ভব কোনটা আসলেই ভিডিও বা ওয়াল পোস্ট আর কোনটি স্প্যাম।বুঝে নিতে চেষ্টা করুন। আর যদি অসুবিধা হয় তাহলে ক্লিক করারই দরকার নেই। যারা স্প্যাম বা স্ক্যাম সৃষ্টি করে তারা এমন কিছুকেই টার্গেট করে যা আপনাকে মানসিকভাবে বাধ্য করবে লিঙ্কে ক্লিক করতে।যেমন, ভিডিওটা, অথবা ডলারের হাতছানি। স্ক্যামের ক্ষেত্রে তারা বলবে একটা নির্দিষ্ট লিঙ্কে ক্লিক করলে আপনি দেখতে পাবেন আপনাকে কে ডিলিট করেছে, বা আপনার প্রোফাইল কে ভিজিট করেছে। লোভনীয় প্রস্তাব নিঃসন্দেহে।কিন্তু ফেসবুক Privacy Policy কি বলে কখনো দেখেছেন ? সেখানে স্পষ্টভাবেই বলা আছে ফেসবুক সকলের প্রাইভেসিকে সম্মান করে তাই আপনাকে কে ডিলিট করল বা কে আপনার প্রোফাইল দেখল তা আপনি কখনোই জানবেন না, অথবা আপনি কাউকে ডিলিট করলে বা প্রোফাইল ভিজিট করলে সেও জানবে না।বরং লিঙ্কে ক্লিক করে আপনি Spammer বা Scammer দের সুবিধা করে দিলেন।
ফেসবুক Paid Service হয়ে যাওয়া সংক্রান্ত ব্যাপারে বলব, চিন্তার কিছু নেই কারণ ফেসবুক আপনার কাছ থেকে আয় করে না।কিভাবে করে উপরেই বলেছি,কাজেই আপনাকে চার্জ করার কোন ব্যাপারও নেই।নিশ্চিন্ত থাকুন।Facebook Log In page এ লেখা আছে Facebook – It’s Free, and always will be”.
একটা অফ টপিক প্রসঙ্গ – ফেসবুকের টাইমলাইন বন্ধ করা সংক্রান্ত একটি অ্যাপ্লিকেশন দেখতে পাচ্ছি ইদানীং।দুঃখের বিষয় হচ্ছে ফেসবুকের টাইমলাইন বন্ধ করা সম্ভব নেয়।এটা ফেসবুকের নতুন প্রোফাইল আউটলেট এবং সব প্রোফাইলই ধীরে ধীরে টাইমলাইন হয়ে যাবে।যারা অ্যাক্টিভেট করেছেন তারা আগে পেলেন, এই যা। এই সংক্রান্ত একটা অ্যাপ্লিকেশন আছে যা ব্যবহার করলে টাইমলাইন চলে যায়। এটা আসলে কি? এটি হচ্ছে একটি প্লাগইন যা আপনার ব্রাউজারের জন্য ডাউনলোড হয়। এটা ব্যবহার করলে আপনি আপনার পিসিতে, আপনার ব্রাউজারে শুধু পুরনো প্রোফাইল দেখতে পাবেন। আপনার বন্ধুরা কিন্তু আপনার নতুন টাইমলাইনই দেখতে পাবে



Reference :
http://en.wikipedia.org/wiki/Hoax
http://en.wikipedia.org/wiki/Hemangioma
http://www.hoax-slayer.com/child-three-cents-per-share-cancer.shtml


original post source

মঙ্গলবার, ১০ জানুয়ারী, ২০১২

কিভাবে ALERTPAY account খুলবেন তার বিস্তারিত


PTC তে কাজ করার পূর্বে আপনাকে একটি আন্তর্জাতিক একাউন্ট খুলতে হবে টাকা তোলার জন্য আর এই একই একাউন্ট আপনি সবক্ষেত্রে ব্যবহার করতে পারবেন। এটি হতে পারে
Paypal/alertpay। তবে জেনে রাখা দরকার যে Paypal বাংলাদেশে এখনো সাপোর্ট করে না। তাই আপনাকে Alertpay তে একটি একাউন্ট খুলতে হবে।
Alertpay তে চেকের মাধ্যমে টাকা তোলার সিস্টেম রয়েছে। তাই এখানে টাকা তুলতে কোন ঝামেলা হয় না বললেই চলে। এবারে আসুন কিভাবে আপনি একাউন্ট খুলবেন।
Alertpay তে একাউন্ট তৈরির প্রক্রিয়া:
 

১. নিচে দেওয়া ALERTPAY banner এ click করুন 


 

২. ALERTPAY এর page open হবে. আপনি personal account খুলবেন.

৩. ALERTPAYএর page এর বাম পাশে দেখবেন Personal Account খোলার link আছে. Open an Account এ click করবেন.

৪. এখানে আপনি Personal Accounts এর দুইরকম Accounts দেখতে পাবেন. আপনি Personal Starter অথবা Personal Pro Account খুলতে পারেন. Personal Starter সম্পূর্ণ free. এতে transaction এর সময় কোন charge কাটবে না. কিন্তু Personal Pro এ transaction এর সময় সামান্য charge কাটবে. তবে Personal Pro Account টি বেশী secure.

৫. তারপার আপনি যেই Account টি খুলতে চান সেটি select করে next এ click করবেন.ঠিক নিচের ছবিটির মতো:
AP1


৬. এর পর blank form টা আপনার information দিয়ে সঠিকভাবে পূরণ করবেন. আপনাদের বুঝানোর জন্য আমরা নিচের form টি পূরন দেখিয়েছি. form টি fillup করার পর next এ click করবেন.


৭. এর পর যে form টি আসবে তাও সঠিকভাবে fillup করবেন. Email Address এ আপনার spam free maill account টি দিবেন. Transaction PIN টি সতর্কতার সাথে দিবেন এবং Transaction PIN টি অবশ্যই মনে রাখবেন, কারন এটি পরবর্তীতে আপনার দরকার হবে. সব fillup এর পর User Agreement এ tick দিয়ে register এ click করবেন.সাহায্যের জন্যে নিচের ছবিটি দেখুনঃ



৮. 
এখন আপনার mail account টি verify করা হবে এবং আপনার ALERTPAY Account টি Validate করা হবে.

৯. আপনি ALERTPAY থেকে একটি mail পাবেন. ওই mail এ আপনার ALERTPAY Account active করার link থাকবে. ঐ link এ click করলে ALERTPAYএর page open হবে, এবং আপনাকে password দিতে বলবে. আপনি password দিয়ে আপনার ALERTPAY Account এ ঢুকবেন.
Note: সবসময় মনে রাখবেন আপনার যে e-mail account টি দিয়ে আপনি ALERTPAY তে sign up করেছেন ঐ email address টি পুরোটায় আপনার ALERTPAY address।যেমন মনে করেন আপনি xxxxx@gmail.com এই এই email address টি দিয়ে আপনি ALERTPAY account খুলেছেন।সুতরাং xxxx@gmail.com এই পুরো email address টাই আপনার ALERTPAY address

১) Personal Starter:
এই ধরনের একাউন্টের একমাত্র বড় সুবিধা হচ্ছে অন্য এলার্টপে ব্যবহারকারী থেকে টাকা গ্রহণ করতে কোন ধরনের ফি দিতে হয় না। তবে এই ধরনের একাউন্টে কেউ ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে টাকা দিলে তা পাওয়া যায় না। আরেকটি অসুবিধা হচ্ছে মাসে ৪০০ ডলারের বেশি টাকা গ্রহণ করা যায় না এবং সকল পেমেন্টসহ সর্বমোট ২,০০০ ডলারের বেশি অর্থ গ্রহণ করা যাবে না।
২) Personal Pro:
ফ্রিল্যান্সারদের জন্য এই ধরনের একাউন্টে সকল ধরনের সুবিধা পাওয়া যায়। এখানে টাকা গ্রহণে কোন সীমাবদ্ধতা নেই। তবে এক্ষেত্রে অন্য একজন এলার্টপে ব্যবহারকারী থেকে টাকা গ্রহণ করলে ২.৫% + ০.২৫ ডলার ফি দিতে হয়। ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে কোন ব্যবহারকারী টাকা পাঠালে ফি এর পরিমাণ হয় ৪.৯% + ০.২৫ ডলার। এই ধরনের একাউন্টের একটি বড় সুবিধা হচ্ছে এর ব্যাবহারকারী ইচ্ছে করলে নিজের ওয়েবসাইটে এলার্টপে যুক্ত করে কোন পণ্য বা সার্ভিস বিক্রি করতে পারবে এবং ক্রেতার কাছ থেকে সহজেই টাকা গ্রহণ করতে পারবে।
৩) Business:
এই একাউন্টটির সাহায্যে আপনার নিজস্ব ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানের নামে অনলাইনে অর্থ লেনদেন করতে পারবেন। এখানে একটি একাউন্টের সাহায্যে একাধিক ব্যবসা পরিচালনা করা যায়। এই একাউন্টের আরেকটা সুবিধা হচ্ছে একসাথে একাধিক ব্যাবহারকারীকে টাকা পাঠানো যায়। আর টাকা গ্রহণ করার ক্ষেত্রে Personal Pro একাউন্টের মতই সমপরিমাণ ফি দিতে হয়।

Share

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More